কলা যেমন পুষ্টিকর, তেমনই সুস্বাদু।
কাঁচাকলা আর পাকাকলা এই দুটোই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
কলায় থাকা মিনারেল, ভিটামিন আর ফাইবার শরীরের জন্য খুব উপকারী।
এছাড়া এই ফলটিতে রয়েছে প্রটুর পরিমাণে পটাশিয়াম।
একটি মাঝারি মাপের কলা থেকে শরীরে প্রায় ৪০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম প্রবেশ করে। যা ভালো রাখে হৃদযন্ত্র।
তাই প্রতিদিন অবশ্যই একটি করে কলা খান।
ত্বকের যত্নে
কলাতে ম্যাঙ্গানিজ থাকে।
ম্যাঙ্গানিজ কোলাজেন তৈরির গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা তারুণ্য ধরে রাখে এবং উন্মুক্ত রেডিক্যাল থেকে হওয়া ত্বকের ক্ষতি ও বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে।
কোষ্টকাঠিন্যে দূর করতে
পেট পরিস্কার রাখার পাশাপাশি হজমেও সাহায্য করে কলা।
কলায় থাকে পেকটিন নামক একটি ফাইবার।
একটি কলায় থাকে ৩ গ্রাম ফাইবার। যা খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায়।
যা কোষ্টকাঠিন্যের মতো সমস্যার দূরে রাখতে সাহায্য করে।
পেশির টান পড়া কমায়
কলাতে আছে ইলেক্ট্রোলাইট যা দেহকে আর্দ্র রাখে।
দেহে খনিজের ভারসাম্য বজায় রাখতে ও পেশির টান পড়া কমাতে কলা খাওয়া উপকারী।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
ফলের তুলনায় কলাতে চিনি ও ক্যালরির পরিমাণ বেশি বলে খ্যাতি রয়েছে।
তবে এতে পর্যাপ্ত আঁশ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় তা ওজন কমাতে সহায়ক।
দুইবেলার খাবারের মাঝে হালকা নাস্তা হিসেবে কলা খাওয়া উপকারী।
হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে
কলার পটাসিয়ামের মাত্রা সামগ্রিক খাদ্যতালিকাগত স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভালো মাত্রায় পটাশিয়াম খাবার তালিকায় যোগ করা হৃদ স্বাস্থ্য ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
ফলে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।