সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ব্লগ

Egestas eu molestie lacus, rhoncus, gravida aliquet sociis vulputate faucibus tristique odio

ব্রণের সাথে ফাইট করার ঘরোয়া উপায়

Table of Contents

এবার মন খারাপের দিন শেষ।

কারণ আজ শেয়ার করবো এমন কিছু ঘরোয়া টিপস যা খুব সহজেই বাড়িতে করা যাবে।

সমস্যাও দূর হবে।

১. বরফ

বরফ সবার বাড়িতেই থাকে।

তাই বরফ দিয়েই ব্রণের চিকিৎসা শুরু করুন।

আগে মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন।

তারপর কয়েক টুকরো বরফ একটা পরিস্কার কাপড়ে বেঁধে নিন।

সেটা ব্রণের ওপর চেপে ধরে থাকুন কিছুক্ষণ।

কিন্তু মনে রাখবেন সরাসরি বরফ লাগাবেন না।

একবার লাগিয়ে তারপর আবার কিছুক্ষণ পর লাগাবেন। 

এটা কিছু দিন করুন।

দেখবেন ব্রণ কমে আসছে।

এটা খুব তাড়াতাড়ি কাজ করে।

২.  ডিম 

ডিম খাবার সঙ্গে সঙ্গেই ত্বকে লাগিয়েও নিন একটু।

তবে ডিমের সাদা অংশটাই লাগাবেন।

এক থেকে দুটো ডিমের সাদা অংশ ফেটিয়ে নিন এবার এটা ব্রণের জায়গায় লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।

আবার কিছুক্ষণ পর আবার লাগান। এভাবে চার থেকে পাঁচ বার লাগান।

১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।

এবং মুখে ময়েশচারাইজার লাগিয়ে নিন।

৩. নিম 

আমরা অনেকেই জানি নিম কিন্তু এই সমস্যার ক্ষেত্রে খুব উপকারি একটি উপাদান।

এর জন্য নিম তেল বা নিমের পাউডারও লাগাতে পারেন।

নিমের পাউডারের পেস্ট বানিয়ে লাগাতে পারেন।

বা নিমের তেল তুলোর বলে করে নিয়ে ওই জায়গায় লাগান। সারারাত রাখুন।

পরের দিন ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

তবে এটা করার আগে হালকা একটু গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।

৪. পেঁপে  

ব্রণ দূর করার আরেকটি উপকারি উপাদান হলো পেঁপে।

এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে।

এর জন্য প্রথমে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।

তারপর পেঁপের পেস্ট বানিয়ে নিন।

এটা মুখে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।

হালকা শুকিয়ে এলে ধুয়ে ফেলুন।

৫. মধু 

মধু অ্যান্টিবায়টিক হিসাবে কাজ করে।

তার ফলে ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

তুলোর বল একটু মধুতে ভিজিয়ে ব্রণের ওপর লাগাও। ১৫ হেকে ২০ মিনিট রাখো। এবার গরম জল দিয়ে ধুয়ে নাও।

৬. শসা  

শসায় আছে পটাশিয়াম, ভিটামিন এ, সি, ই এবং এটি ত্বককে ঠাণ্ডা করে।

তার ফলে ব্রণ কমে।

একটা শসা কেটে জলে ভিজিয়ে রাখুন একঘণ্টা বা শসা দিয়ে পানিতে ফোটাতেও পারেন। সেই পানিটা খান।

বা এই পানি দিয়ে মুখ ধুলেও উপকার হবে।

এছাড়াও কয়েক টুকরো শসা নিয়ে পেস্ট বানান। এই পেস্টটি লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট মত।

তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।

এগুলো ব্যবহার করার সাথে আরও কিছু টিপস কিন্তু প্রতিদিন মাথায় রাখতে হবে। নাহলে ব্রণ বার বার ফিরে আসবে।

প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন।

বেশি করে শাকসবজি খান। খাবার পর যেকোনো একটা ফল খান। আর ভাজা খাবার, ফাস্টফুড যতটা সম্ভব বর্জন করুন।

রাস্তা থেকে আসা মাত্রই মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে ফেসওয়াশ দিয়ে। তবে সাবান ব্যবহার করা যাবে না। মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে।

হাত দিয়ে একদমই ব্রণ খোঁটা উচিত নয়। এতে আরও সমস্যা বেড়ে যায়।

বেশি ব্রণ থাকলে মেকআপ যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করাই ভালো এই সময়।

কমে গেলে মেকআপ অনায়াসে করা যেতে পারে।

আর বাইরে থেকে এসে অবশ্যই ভালো করে মেকআপ তুলতে হবে।

মেকআপ তোলার জন্য যদি ক্লিনজার ব্যবহার কর, তাহলে তারপর অবশ্যই কোন টোনার ব্যবহার করতে হবে।

এই কয়েকটা টিপস মাথায় রাখবেন। এবং এগুলো বাড়িতে ট্রাই করুন। কাজে দিবে।

পছন্দের ক্যাটাগরিতে পড়ুন

  • All
  • Uncategorized
  • ইনস্ট্যান্ট স্টাইলিং
  • করোনায় করণীয়
  • চুলের যত্ন
  • চোখের মেকআপ
  • চোখের যত্ন
  • ট্রেন্ডিং
  • ঠোঁটের মেকআপ
  • ঠোঁটের যত্ন
  • ত্বকের যত্ন
  • নাগরিক কোলাহলে নারী
  • নারী তুমি অনুপ্রেরণা
  • নারীকথন
  • নারীর মনের কথা
  • নারীস্বাস্থ্য
  • নেইল আর্ট
  • পুরুষকথন
  • ফিটনেস
  • ফ্যাশন
  • বডি মেকআপ
  • বিউটি টিপস
  • বেসিক টিপস
  • বেসিক মেকআপ
  • মা ও শিশুর যত্ন
  • মেকআপ
  • মেকআপ টিউটোরিয়াল
  • মেন্টাল টিপস
  • রিভিউ
  • রেসিপি
  • লাইফস্টাইল
  • স্বাস্থ্য বার্তা
  • হেয়ার স্টাইল
  • হেলথ টিপস
স্বাস্থ্য বার্তা

এই বর্ষায় শিশুকে সুস্থ রাখতে যা করবেন

কখনও কখনও একপশলা বৃষ্টির দেখা মিলছে ঠিকই, কিন্তু গ্রীষ্মের দাবদাহ আর ভ্যাপসা গরম এখনও কাটেনি। আর এমন আবহাওয়ায় শিশুরা আক্রান্ত
স্বাস্থ্য বার্তা

এজমা থেকে বাঁচার উপায়

আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে বছরের যে কোনো সময়েই এজমা সমস্যা বাড়তে পারে। এই রোগ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বংশগত।  তবে কিছু প্রাকৃতি উপাদান
স্বাস্থ্য বার্তা

পানিবাহিত রোগ থেকে রক্ষা পেতে যা করবেন

প্রায়ই এখন বৃষ্টি হচ্ছে। কখনও মুষলধারে তো কখনও থেমে থেমে। সঙ্গে রয়েছে গরমের আনাগোনাও। বন্যা আর জলাবদ্ধতাও দেখা দিয়েছে অনেক
Share the Post:

Related Posts

এজমা থেকে বাঁচার উপায়

আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে বছরের যে কোনো সময়েই এজমা সমস্যা বাড়তে পারে। এই রোগ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বংশগত।  তবে কিছু প্রাকৃতি উপাদান

Read More

Join Our Newsletter