স্কিনকেয়ারের জন্য “সিটিএম” একটি গুরুত্বপূর্ণ রুটিন। সি ফর ক্লিনজিং, টি ফর টোনিং, এম ফর ময়েশ্চারাইজিং।
এই তিনটি সহজ ধাপে আপনি আপনার ত্বক ভেতর থেকে পরিস্কার করে যত্ন নিতে পারবেন।
এতে করে করে একনে, স্কিন ড্যামেজ বা এজিং থেকে রক্ষা পাবেন।
ত্বক দূষণমূক্ত রাখতে রাখতে সবচেয়ে প্রথম কাজ কিন্তু ক্লিনজিং।
আর যদি একনে, পিগমেন্টেশন, বলিরেখা থেকে ত্বক দূরে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই করুন ডাবল বা ডিপ ক্লিনজিং।
ক্লিনজিং এর পরের ধাপ হলো টোনিং। আপনি যখন ক্লিনজার দিয়ে স্কিন পরিষ্কার করছেন, এতে স্কিনের ভেতরে জমে থাকা ধুলো ময়লা পরিষ্কার হয়ে স্কিন পোরস কিন্তু ওপেনই থাকে।
এরপর টোনার সেই ওপেন পোরসগুলো বন্ধ করে। না হলে কিন্তু ওপেন পোরসের সমস্যা হবে। এবং টোনার স্কিনের পিএইচ ব্যাল্যান্সকে ঠিক রাখে।
এককথায় টোনার স্কিনের ক্লিনজিং প্রসেসকে সম্পূর্ণ করে। প্রতিদিনের স্কিন কেয়ার রুটিনের শেষ ধাপ হলো ময়েশ্চারাইজার।
টোনার লাগানোর পর স্কিন অনেক সময় একটু শুকনো লাগে। তাই এরপর ময়েশ্চারাইজার।
ময়েশ্চারাইজার স্কিনকে নারিশ করে। হাইড্রেটেড রাখে।
স্কিনের ময়েশ্চার হারিয়ে গেলে কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি স্কিন এজিং চলে আসে।
তাই প্রতিদিন অবশ্যই দরকার ময়েশ্চারাজার।
মনে রাখবেন, এই যত্নগুলো নিয়মিত নিতে হবে। তাহলেই পাবেন হেলদি গ্লোয়িং স্কিন।