এক একদিন আসে, যেদিন সাজগোজ করার মতো এনার্জি অবশিষ্ট থাকে না মোটেই।
অফিস থেকে ফিরে স্রেফ হাত-পা ছড়িয়ে চুপটি করে ঘরের কোণে বসে থাকার মতো মনের জোরটুকুই অবশিষ্ট আছে।
অথচ অনেকদিন আগে থেকে প্রোগ্রাম সেট করে রাখা আছে?
এই পরিস্থিতিগুলো ঠিক কীভাবে ম্যানেজ দেওয়া উচিত তার গাইডবুক হতে পারে এই লেখাটি।
যে কোনও সান্ধ্য আসরে কালো রঙের কোনও বিকল্প নেই।
তাই সুন্দর ফিটিংয়ের একটি জিনস আর একটি ফ্যাশনেবল কালো টপ অতি অবশ্যই আপনার সংগ্রহে থাকা উচিত।
ঢিলেঢালা হাই নেক টপটির মধ্যে আলাদা কোনও বৈশিষ্ট্য নেই – কিন্তু তা নাটকীয় হয়ে উঠবে অক্সিডাইজড রুপোর গয়নার বাহারে।
কানে আর গলায় চোখ ধাঁধানো ভারী গয়না বা জমকালো একটা স্কার্ফ দিয়ে আপনি আপনার সিম্পল পোশাককেও নজরকাড়া করে তুলতে পারেন।
ত্বক ভালোভাবে ময়েশ্চরাইজ় করে নিন, ন্যুড ব্রাউন শেডের লিপস্টিক পরুন।
চোখের ওয়াটারলাইনে কাজলের হালকা ছোঁয়া আঁকতে পারেন।
যদি হাতে আর একটু বেশি সময় থাকে, তা হলে বেছে নিন রঙিন কোনও টি-শার্ট বা টপ।
তার সঙ্গে পরুন ফ্যাশনেবল স্কার্ট বা ট্রাউজার্স।
চোখে হালকা মেকআপ, গালে সামান্য ব্লাশ অনের ছোঁয়া আর ন্যুড শেডের লিপস্টিকেই দেখতে ভালো লাগবে।
যেদিন আপনি ভিতর থেকে খুব ক্লান্ত, সেদিন চুলটা খোলা রাখবেন না।
আপনার ক্লান্তির ছাপ এলোমেলো চুলেও পড়বে। তার চেয়ে পিছনে টানটান করে বেঁধে নেওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ।
দরকারে একটু মুস বা হেয়ার জেল-ও লাগাতে পারেন।
ব্যস, আর কিচ্ছু প্রয়োজন নেই!