Search
Close this search box.

ফলের রসে বাড়ান আপনার সৌন্দর্য

চারপাশের পরিবেশ বেশ থমথমে!

একদিকে করোনা সংক্রমণের ভয়। স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়ানো?

লকডাউনে তা অতীত।

ক্রমশ বাড়তে থাকা গরম-

সব মিলিয়ে পরিস্থিতি সঙ্গীন।

তলানিতে ঠেকছে এনার্জি?

ফের চাঙ্গা করে তুলুন।

দরকার এক গ্লাস ফলের রস!

কে না ভালোবাসে ফল!

রংবেরঙের ফলের রস মিষ্টিও বটে।

সত্যি বলতে রংবেরঙের ফলের রস খেতেই যে শুধু ভালো তাই নয়।

আপনাকে ভিতর থেকে পুষ্টি জুগিয়ে চনমনে করতে তুলতে সিদ্ধহস্ত।

তেমনি ত্বক আর চুলের জেল্লা ধরে রাখতেও একনম্বরে!

তাছাড়া চড়া গরমকে হার মানাতে ফলের রস খুবই ভালো উপায়!

দেখে নিন কেন এই সময় প্রতিদিন এক গ্লাস ফলের রস খেতেই হবে আপনাকে!

পরিপূর্ণ পুষ্টি পেতে

প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে ব্রেকফাস্টের সঙ্গে এক গেলাস ফলের রস খান।

মুসুম্বি, বেদানা, তরমুজ, যে কোনও ফলের রস খেতে পারেন।

টাটকা ফলের রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, এনজাইম আর মিনারেলস থাকে।

যা আপনার শরীর খুব দ্রুত শুষে নিয়ে তা থেকে পুষ্টি পায়।

শরীর ডিটক্স করতে

রোজ ফলের রস খেলে আপনার শরীরে জমা হওয়া টক্সিন বেরিয়ে যায়।

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

আপনার এনার্জি লেভেলও অনেকটাই বেড়ে যায়।

ওজন কমাতে

রোজ সকালে এক গেলাস ফলের রস খাবার হজম করতে সাহায্য করে।

আপনার শরীরকে ভিতর থেকে মজবুত করে তোলে।

ফলের রস খেলে পেট ভরা থাকে অনেকক্ষণ।

ফলে উলটোপালটা খাওয়ার প্রবণতা কমে, ওজনও কমতে থাকে।

ঝলমলে ত্বক আর চুলের জন্য

মোম-মসৃণ ত্বক চান? অথবা এমন চুল চান যাতে আলো পড়ে পিছলে যাবে?

তাহলে হাতে তুলে নিন ফলের রসের গেলাস।

প্রতিদিন যে কোনও একটা ফলের রস খেলে আপনার চুল আর ত্বকে চোখে পড়ার মতো জেল্লা ফুটে উঠবে শিগগিরই।

মন ভালো রাখতে

গেলাস ভরা লাল টুকটুকে বেদানার রস বা হলুদ আনারসের রস দেখলে মন নিমেষে ভালো হয়ে যেতে বাধ্য!

সকাল সকাল যদি মন ভালো থাকে, তা হলে সারাদিন সেই ভালো লাগা আপনার সঙ্গে থাকবে!

তাছাড়া ফলের রসের মনকাড়া স্বাদ তো আছেই!

আজকের এই কঠিন সময়ে এটুকু পাওনাই কি কম কথা?

মনে রাখবেন 

প্যাকেজড ফলের রসে কিন্তু টাটকা ফলের রসের মতো পুষ্টি নেই।

বরং প্রিজার্ভেটিভ রয়েছে যা খাওয়া ঠিক নয়।

তাই টাটকা ফল রস করে তবেই খান।

ফলের রস বানিয়ে বেশিক্ষণ ফেলে রাখবেন না।

চটপট খেয়ে নিন। না হলে তা খারাপ হয়ে যাবে।