Search
Close this search box.

সব বয়সে ব্রণ দূর করার উপায়

পরিণত বয়সেও নিয়মিত ব্রণ আক্রমণ করছে?

তা হলে আপনাকে এখনই দৈনিক জীবনচর্যায় কিছু পরিবর্তন আনতে হবে।

খুব বেশি ভাজাভুজি, রিফাইন্ড তেল, ময়দা ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।

দিনে অন্তত দু’বেলার কাবারে রাখুন ফল আর সেদ্ধ সবজি।

বাকি দু’বেলার খাবারে থাকুক হালকা তেলে রান্না করা সুষম, পুষ্টিকর খাবার।

পেট পরিষ্কার হচ্ছে তো রোজ? সেদিকে বিশেষ নজর দিন। বাড়তি স্ট্রেস থেকেও দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে।

ব্যায়াম করলেও কিন্তু শরীর টক্সিমুক্ত থাকে, তাই হালকা কোনও ব্যায়াম বা হাঁটার উপর জোর দিন।

হরমোনের স্তরে অস্বাভাবিক কোনও পরিবর্তন এলে কিন্তু ব্রণের আচমকা হামলা হতে পারে।

সেই সঙ্গে মেনোপজ, মাসিক ঋতুচক্রের আগে ও পরেও অনেকের ব্রণ হয়।

যাঁরা নিয়মিত জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য হরমোনের ওষুধ খান, তাদেরও এই সমস্যা বিব্রত করতে পারে।

এসব ব্যাপারগুলো নিয়ে অবশ্যই একবার আপনার ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে নেবেন।

যারা ব্রণর সমস্যায় ভুগছেন, তারা কিন্তু ভুলেও খুব সুগন্ধি বা রঙিন স্কিনকেয়ার প্রডাক্ট ব্যবহার করবেন না।

চেষ্টা করুন নন-কোমেডোজেনিক এবং সেনসেটিভ ত্বকের জন্য উপযোগী ক্রিম ব্যবহারের।

ব্রণ কখনোই খুঁটবেন না, তাতে ইনফেকশন বাড়বে।

টি-ট্রি অয়েল ডাইলিউট করে ব্রণের উপর লাগালে সুরাহা হতে পারে।

হাতের কাছে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার থাকলেও কাজ চলবে।

চেষ্টা করুন লো-গ্লাইসেমিক এবং ডেইরি ফ্রি ডায়েট মেনে চলার।

এমনিতেই আপনার ত্বকের পোরগুলির মুখ বন্ধ হয়ে গিয়েই সমস্যা বাড়ে।

তার উপর খাবারে বাড়তি তেল থাকলে ব্রণ কমবেই না।

বার বার মুখ ধোবেন না, দিনে দু’বারই যথেষ্ট। আপনি যতবার মুখ ধোবেন, তত বেশি তেল নিঃসৃত হবে।

সেই সঙ্গে আয়েল ফ্রি ময়েশ্চরাইজার ব্যবহার করুন।

আপনার ডাক্তার যদি অনুমতি দেন, একমাত্র তাহলেই হালকা কোনও এক্সফোলিয়েটর ব্যবহার করতে পারেন।