বৈজ্ঞানিক যুক্তিতে, প্রতিদিন ৮০ থেকে ১০০ টা চুল ঝরে পড়া স্বাভাবিক ব্যাপার। পড়ে যাওয়া চুল আবার নতুন করে গজায়, তাই প্রতিদিন এই পরিমাণ চুল পড়া কোনরকম আতঙ্কের সৃষ্টি করে না। কিন্তু ঝামেলা তখনই হয় যখন চুল নতুন করে গজানোর নাম […]
যাদের চুল অয়েলি, একমাত্র তারাই বোঝে এই চুল সামলানোর জ্বালা কি। তেল না দিলেও মনে হয় মাথাভর্তি তেল চুপচুপ করছে। আর বাইরের ধুলাবালির কথা নাই-বা বললাম। ওগুলো তেল চিটচিটে চুলে আটকে চুলের বারোটা বাজিয়ে ছাড়ে। তৈলাক্ত চুলের জন্য সঠিক পরিচর্যার
হ্যাঁ ঠিকই পড়ছেন, বাড়িতে বসে নিজেই করতে পারবেন চুল স্ট্রেট। আর পার্লারে গিয়ে হাজার হাজার টাকা খরচা করতে হবে না। অনেক অনেক কম খরচায় সহজেই বাড়িতে করে ফেলতে পারবেন। তাও আবার চুলের কোন ক্ষতি না করে। পার্লারে চুল স্ট্রেট করতে অনেকটাই
শিয়া বীজ প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন, ফাইবার এই সব গুরুত্বপূর্ণ উপাদানে সমৃদ্ধ। অন্য অনেক গ্রেইনকে এই শিয়া বীজ নিউট্রিশানাল দিক থেকে হারিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু ডায়েট বা শারীরিক দিক ছাড়াও আমাদের চুলের যত্নের জন্যও আমরা এই শিয়া বীজ ব্যবহার করতে
সুস্থ, সুন্দর, ঝলমলে চুল নারীর সৌন্দর্যের একটি প্রধান দিক। আমরা মেয়েরা মুখের সাথে সাথে যদি চুলটাকে মনের মত সাজাতে না পারি, তাহলে আমাদের সাজটাই যেন বৃথা যায়। চুল কি কম ঝামেলা সহ্য করে? বাইরের দূষণ ও ময়লা তো আছেই, তার
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। শুনতে আমুদে একটা ভাব থাকলেও প্রতিটা ঋতুতেই যে সমস্যাটা খুব প্রকটা আকার ধারন করে সেটা হচ্ছে চুল ওঠা। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত – সব ঋতুতেই চুলের সমস্যা দেখা যায়। ঋতুভেদে হয়ত সমস্যার ধরন হয় ভিন্ন। তবে বর্ষায় চুল
বহু গুণে গুণান্বিত রোজমেরি তেল তৈরি হয় রোজমেরি নামক গাছের ফুল ও পাতার নির্যাস থেকে। প্রধানত ভূমধ্যসাগর অঞ্চলে বেড়ে উঠা এই উদ্ভিদ প্রসাধনী এবং ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এতে আছে মিন্টি-বালসামিক সুবাস, এই তেল একাধারে টনিক, অ্যান্টিসেপ্টিক, কৃমিনাশক, পাচক, বেদনানাশক,
গরমে হয় ঘাম আর প্রকৃতির গুমোট ভাব – সবকিছু মিলে চুল হয়ে থাকে ভেজা ভেজা। আবার ভেজা চুলও শুকাতে সময় নেয় অনেক। কখনো কখনো ঠিকমত শুকায়ও না। এর ফলে চুলের বারোটা বেজে যায় আর অস্বস্তিকর গন্ধ তো আছেই। এই সময়টাতে
চুলের জন্য তেল খুব দরকারি। তেল মাখলে চুল ভাল হয়। তেল মাখলে চুল বড় হয়। এই সব তো আমরা সেই ছোট থেকেই শুনে আসি। কিন্তু এই শোনা সব কথাই কি সত্যি? চুলে তেল দেওয়া নিয়ে কোনও ভ্রান্ত ধারণা নেই তো!
আমাদের খুব সাধারণ, সহজলভ্য এবং জনপ্রিয় পানীয় হচ্ছে চা। পানির পরেই চা বিশ্বের সর্বাধিক উপভোগ্য পানীয়। সকালবেলায় গরম এক কাপ কড়া চা না পেলে আমাদের দিনের শুরুটা ভালো হয় না। ঘুম তাড়াতে, ক্লান্তি দূর করতে, মনে প্রশান্তি আনতে চায়ের জুড়ি
