ত্বকের যত্ন

তরুণ, মোমপালিশ ত্বকের প্রলোভন এড়ানো মুশকিল! আর সে জন্যই ব্রণহীন, দাগছোপহীন, নিখুঁত ত্বকের জন্য নানারকম চেষ্টা চলতেই থাকে। কিন্তু অনেক সময় হাজার চেষ্টা সত্ত্বেও মুখে কিছুতেই ফুটে ওঠে না স্বাস্থ্যের উজ্জ্বলতা। নিষ্প্রাণ ত্বক ঢেকে ফেলতে হয় পুরু মেকআপে। তাছাড়া দৈনন্দিন […]

সারাদিনে কাজের ব্যস্ততার ফাঁকে নিজের জন্য যতটুকু পরিচর্যা করার সময় হয়, তার বেশিরভাগটাই বরাদ্দ থাকে মুখের জন্য। স্বাভাবিক! যেদিকে দৃষ্টি যত বেশি আকৃষ্ট হয়, সেদিকটাই সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দর তো রাখতেই হবে! কিন্তু মুখের দিকে বেশি নজর রাখতে গিয়ে যদি হাত-পাকে

মুখে ব্রণ হয়েছিল অনেকদিন আগে। শুকিয়ে গেছে কবেই, কিন্তু রয়ে গেছে দাগ। অনেক সময় শুধু ব্রণ বিবি ক্রিম, ফাউন্ডেশন, কনসিলার দিয়ে সে দাগ ঢাকা ছাড়া উপায় নেই! অতএব দিনের পর দিন সেই দাগ ঢাকার কসরতই চলতে থাকে। কিন্তু কেমন হয়,

ত্বকের রুক্ষতা একটি বড় সমস্যা। একদিন ময়েশ্চারাইজিং রুটিনে কোনও ফাঁক থেকে গেলেই শুকনো টান ধরে মুখে, স্নানের আগে বডি অয়েল মাখার সময় না পেলেই সারাদিন খসখস করে হাত-পা! তবে শুধু আবহাওয়াকে দোষ দিলেই কিন্তু হবে না, আমাদের নিজেদের অনেক ভুল

প্রতিদিনের ধুলোবালি, রোদবৃষ্টি, দূষণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমাদের ত্বক, বিশেষ করে মুখের ত্বক। নিয়মিত ক্লিনজিং-টোনিং-ময়শ্চারাইজিংয়ের রুটিন দিয়ে সে ক্ষতি সামাল দেওয়া সম্ভব নয়! বরং দরকার আর একটু বেশি যত্নের। তবে তার জন্যও যে বিরাট কাঠখড় পোড়াতে হবে তাও নয়। একটু

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সব কিছুই পালটে যায়। আমাদের চেহারা পালটায়, মানসিকতা পালটায়, পালটে যায় ত্বকের ধরণও। একসময় যে ত্বক তেলতেলে ছিল, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা ধীরে ধীরে শুকনো হয়ে যায়। উলটোটাও যে হয় না, তা নয়। প্রশ্ন হলো এই

সারা বছর হাপিত্যেশ করে শীতের জন্য অপেক্ষা করা আর তারপর শীত এলেই মুখে টান, ঠোঁট ফাটা, হাতপায়ে খড়ি ওঠার মতো হাজারটা সমস্যা। শীতের শুকনো ঠান্ডা হাওয়া আমাদের ত্বকের উপরে প্রাকৃতিক তেলের আবরণ নষ্ট করে ত্বক শুষ্ক করে দেয়। আর সেজন্যই